Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব

 

ক্রমিক

নাম

পরিচিতি

কবি রামজীবন বিদ্যাভূষণ

বাংলা সাহিত্যের মঙ্গল কাব্যের কবি রামজীবন বিদ্যাভূষণ সপ্তদশ শতকের শেষ ভাগে ও অষ্টাদশ শতকের প্রথম ভাগে বর্তমান ছিলেন। কবি ছিলেন বাণীগ্রামের বাসিন্দা। তাঁর কাব্য দুটি হচ্ছে- ‘মনসা মঙ্গল’ ও ‘আদিত্য চরিত’ বা সূর্যমঙ্গল পাঁচালী। মনসা মঙ্গল রচিত হয় ১৭০৩-৪ খ্রিষ্টাব্দে। আর আদিত্য চরিত রচিত হয় ১৭০৯-১০ খ্রিষ্টাব্দে। সুপণ্ডিত রামজীবনের কাব্যের ছিল ভাষা সংস্কৃত বহুল ও প্রাঞ্জল।

জমিদার হরিনারায়ন চৌধুরী

জমিদার হরিনারায়ন চৌধুরী চট্টগ্রাম জেলাধীন বাঁশখালী উপজেলার বাণীগ্রামের বিখ্যাত জমদারি ‘রায় এস্টেট’ এর জমিদার ছিলেন। ব্রিটিশ শাসনামলে ১৭৯৩ খ্রিষ্টাব্দে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তী আইন প্রনীত হলে জমিদার হরিনারায়ন চৌধুরীর আমলে বাণীগ্রাম রায় এস্টেট ব্রিটিশদের সনদ প্রাপ্ত হয়েছিল। তাঁর আমলে জমিদারির প্রভূত বিস্তৃতি ঘটে। দক্ষিণ চট্টগ্রাম সহ টেকনাফ, উখিয়া, রামু, কক্সবাজার এবং চকরিয়া থানার বিশাল অংশই রায় এস্টেট এর অন্তর্ভুক্ত হয়। তিনি অনেক জনহিতকর কাজ করেছেন। জমিদারির নানা স্থানে জলাশয় তৈরি করে পানীয় জলের অভাব মোচন করেছেন। মসজিদ, মন্দির, দাতব্য স্বাস্থ্য কেন্দ্র উন্নয়ন করেছেন।

জমিদার গিরিন্দ্র চন্দ্র রায়

জমিদার গিরিন্দ্র চন্দ্র রায় বাণীগ্রামের বিখ্যাত জমিদারি ‘রায় এস্টেট’ এর জমিদার ছিলেন। তিনি রায় পরিবারের প্রয়াত জমিদার মাগন দাস রায়ের পৌত্র ছিলেন। মাগন দাস রায়ের অপর দুই পৌত্র প্রয়াতসুরেন্দ্র চন্দ্র রায় ও প্রয়াতনগেন্দ্র কুমার রায় সহ তিনি বাণীগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সাধনপুর ইউনিয়ন বোর্ডের প্রথম প্রেসিডেন্ট (১৯১৯-১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন।

অধ্যক্ষ যোগেশ চন্দ্র সিংহ

জ্ঞানতাপস আচার্য যোগেশ চন্দ্র সিংহ ১৮৯০ খ্রিষ্টাব্দে সাধনপুর গ্রামের জমিদার প্যারী মহন সিংহের বাড়ীতে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে ইংরেজিতে এম.এ ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি বাঁশখালীর প্রথম এম.এ ডিগ্রিধারী ব্যক্তিত্ব। ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি চট্টগ্রাম কলেজে ইংরেজির অধ্যাপক হিসাবে যোগদান করেন। তিনি চট্টগ্রাম সরকারী সিটি কলেজ ও চট্টগ্রাম সরকারী মহিলা কলেজ এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন। দর্শনশাস্ত্র ও বাংলা সাহিত্যে তাঁর পাণ্ডিত্য ছিল ঈর্ষণীয়। তিনি ছিলেন রবীন্দ্র গবেষক, বরীন্দ্রনাথের সাহিত্যের নতুন দিকের উন্মোচন করেছেন তাঁর ‘ধ্যানী বরীন্দ্রনাথ’ গ্রন্থে। তাঁর প্রতিভার দ্যুতি শুধু চট্টগ্রামে সীমাবদ্ধ ছিল না, ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা উপমহাদেশে। তাঁর অন্যান্য গ্রন্থগুলো হল- মাতৃবন্দনা, মাতৃপ্রশস্তি, পিতৃতর্পণ, রাসলীলা ইত্যাদি। তিনি ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে পরলোক গমন করেন।

জমিদার সুরেন্দ্র চন্দ্র রায়

জমিদার সুরেন্দ্র চন্দ্র রায় বাণীগ্রামের বিখ্যাত জমিদারি ‘রায় এস্টেট’ এর জমিদার ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম জেলার অনারারী ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। তিনি রায় পরিবারের প্রয়াত জমিদার মাগন দাস রায়ের পৌত্র ছিলেন। মাগন দাস রায়ের অপর দুই পৌত্র প্রয়াত গিরিন্দ্র চন্দ্র রায় ও প্রয়াত নগেন্দ্র কুমার রায় সহ তিনি বাণীগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রফেসর আসহাব উদ্দীন আহমদ

বাঁশখালীর এক কৃতি সন্তান অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ। তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষক, কথাসাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ ওসমাজহিতৈষী। তিনি ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে সাধনপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম মুন্সী সফর আলী চৌধুরী ছিলেন চা বাগানের ম্যানেজার এবং জনদরদী ও সমাজ হিতৈষী।

অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ ছোট বেলা থেকে ছিলেন সাংগঠনিক ও সামাজিক। কৈশোরে তিনি গড়ে তুলেন সাধনপুর পল্লী মঙ্গল সমিতি। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। পরবর্তীতে ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে এম. এ ডিগ্রি লাভ করেন। পেশা জীবনে তিনি চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম ইসলামিক ইন্টারমেডিয়েট কলেজ, নবাব ফয়জুন্নেসা কলেজ, ফেনী কলেজ, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষকতা শেষে সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেন। সক্রিয় রাজনীতিক জীবন ১৯৫৩-১৯৮০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত। তিনি ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে যুক্তফ্রন্টের সদস্য হিসেবে বাঁশখালী থেকে এম.এল.এ (প্রাদেশিক সংসদ সদস্য) নির্বাচিত হন। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে আওয়ামীলীগ এর কেন্দ্রীয় সদস্য ও চট্টগ্রাম জেলার সহসভাপতি হন। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ন্যাপ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন, ন্যাপ এর কেন্দ্রীয় সদস্য ও চট্টগ্রাম জেলা ন্যাপ এর সহসভাপতি ছিলেন। ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান কম্যুনিস্ট পার্টির সদস্য, কৃষক পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য ও চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি হন। পূর্ব পাকিস্তান কম্যুনিস্ট পার্টি ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলে পরিণত হয়। তিনি সাম্যবাদী দল কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ও বাংলাদেশ চাষীমুক্তি সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি হন। ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে চীনা কম্যুনিস্ট পার্টির  আমন্ত্রণে গণচীন সফর করেন। ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর নেন। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থাবলী মেড ভেরি ইজি, বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝর, ধার, সের এক আনা মাত্র, ঘুষ, দাম শাসন দেশ শাসন, ভূমিহীন কৃষক কড়িহীন লেখক ইত্যাদি। তিনি সাধনপুর পল্লী উন্নয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, বাঁশখালী কলেজ ও চট্টগ্রাম সিটি কলেজ এর মূল রূপকার ও প্রতিষ্ঠাতা। গরিব দুঃখী মানুষের পরম বন্ধু অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর অন্তিম ইচ্ছা অনুসারে বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজের মসজিদের পাশে তাঁর প্রিয় বৃক্ষ কৃষ্ণচুডার নিচে তাঁকে শেষ শয্যায় শায়িত করা হয়।

সুশীল চন্দ্র রায়

বাঁশখালী উপজেলার বাণীগ্রাম রায় পরিবার একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী জমিদার পরিবার। এই সম্ভ্রান্ত পরিবারে প্রয়াত সুশীল চন্দ্র রায় (পেলু বাবু) ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দে জন্ম গ্রহন করেন। তাঁর পিতা সুরেন্দ্র চন্দ্র রায় এক জন অনারারী ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। তিনি নাটমুড়া পুকুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন ও পরবর্তীতে বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসাবে যোগ দেন। কর্মজীবনে অকৃতদার পেলু বাবু একজন আদর্শ শিক্ষক, মানব দরদী সমাজ সেবক, প্রতিভাবান নাট্যকর্মী এবংক্রীড়াওসাংস্কৃতিকসংগঠক হিসাবে আন্তরিকভাবে কাজ করে যান এবং বাঁশখালীর সর্বত্রই ঈর্ষণীয় জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। বাঁশখালীর ক্রীড়াঙ্গনে পেলু বাবু ছিলেন একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। তাঁর ফুটবল খেলা পরিচালনা ছিল অত্যন্ত আকর্ষণীয়। খেলার মাঠে বাঁশি হাতে তাঁকে দেখার জন্যও অনেক দর্শক মাঠে যেতেন। পেলু বাবুর যোগ্য নেতৃত্বে বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়াবিদরা বেশ কয়েকবার জেলা ও প্রাদেশিক পর্যায়ে বিজয়ী হয়। তিনি নিজে ক্রিকেট খেলতেন এবং ষাটের দশকে বাণীগ্রমে একটি ভাল ক্রিকেট দল গড়েছিলেন। এ দল প্রতি বছরই সাতকানিয়া কলেজ দলের সাথে প্রতিযোগিতায় নামতেন এবং জয়ী হতেন। ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসবের আয়োজন পেলু বাবুর সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের একটি উল্লেখযোগ্য দিক। সাত দিন ব্যাপী উৎসবের অনুষ্ঠানমালায় চট্টগ্রামের অনেক জ্ঞানী গুনী ব্যক্তি যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করেন। তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের হরিনা নামক স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ শিবিরে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সুশীল চন্দ্র রায় (পেলু বাবু) ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দ ভারতের আসামের শিলচরে তাঁর ভাগ্নীর গৃহে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।       

জাকেরুল হক চৌধুরী

জাকেরুল হক চৌধুরী ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে সাধনপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬২ ও ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫০-৫৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সাধনপুর ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট, ১৯৬০-৭৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সাধনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। সমাজ হিতৈষী ও দানশীল এই ব্যক্তিত্ব বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। তিনি ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যু বরণ করেন।                                                       

জমিদার শুধাংশু বিমল রায়

জমিদার শুধাংশু বিমল রায় বাণীগ্রামের বিখ্যাত জমিদারি ‘রায় এস্টেট’ এর জমিদার ছিলেন। তিনি শিক্ষকতাও করেন।  

তিনি ১৯৩৬-১৯৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সাধনপুর ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

১০

গোবিন্দ প্রসন্ন চৌধুরী

বাণীগ্রাম নিবাসী গোবিন্দ প্রসন্ন চৌধুরী একজন শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তিনি বার্মা দেশে পোস্ট মাস্টার ছিলেন। তিনি অবসর জীবনকালে সঞ্চিত অর্থ বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে দান করেন।

১১

মনোরঞ্জন চৌধুরী

বাণীগ্রাম নিবাসী বিশিষ্ট শিক্ষক মনোরঞ্জন চৌধুরী বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে দীর্ঘ দিন শিক্ষকতা করেন। ‘অংক’ বিষয়ে তাঁর অসাধারণ পারদর্শিতা শিক্ষার্থীদের স্মৃতিতে এখনও উজ্জ্বল হয়ে আছে।

১২

যোগেশ দাশ গুপ্ত

বাণীগ্রাম নিবাসী যোগেশ দাশ গুপ্ত একজন শিক্ষাবিদ ছিলেন।

১৩

প্রফেসর ননী গোপাল দাশ

বাণীগ্রাম নিবাসী প্রফেসর ননী গোপাল দাশ বিশিষ্ট পরিসংখ্যানবিদ ছিলেন। তিনি কলিকাতা সেন্ট জেবিয়ার্স কলেজের প্রফেসর ছিলেন।

১৪

জগৎ বন্ধু দে

বাণীগ্রাম নিবাসী জগৎ বন্ধু দে একজন শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৬১-১৯৭২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক ছিলেন।

১৫

রায় সাহেব সুরেন্দ্র বিকাশ নন্দী

সাধনপুর নিবাসী রায় সাহেব সুরেন্দ্র বিকাশ নন্দী বিশিষ্ট আইনজীবি ও জেলা বোর্ড সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৩২-১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সাধনপুর ইউনিয়ন বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

১৬

শেখ বদর মুন্সী

সাধনপুর নিবাসী শেখ বদর মুন্সী সমাজ হিতৈষী ছিলেন।

১৭

সফর আলী মুন্সী

সাধনপুর নিবাসী মরহুম মুন্সী সফর আলী চৌধুরী ছিলেন চা বাগানের ম্যানেজার এবং জনদরদী ও সমাজ হিতৈষী। তিনি অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ এর পিতা ছিলেন।

১৮

ডাঃ আহমদ আলী

সাধনপুর নিবাসী ডাঃ আহমদ আলী বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক ছিলেন।

১৯

হিমাংশু বিমল চৌধুরী

সাধনপুর নিবাসী হিমাংশু বিমল চৌধুরী একজন শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তিনি সাধনপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা।

২০

আহমদ হোসেন চৌধুরী

সাধনপুর নিবাসী আহমদ হোসেন চৌধুরী শিক্ষানুরাগী ও সমাজ হিতৈষী ছিলেন।

২১

প্রফেসর হরিহর ধর

বৈলগাঁও নিবাসী প্রফেসর হরিহর ধর পঞ্চাশের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির শিক্ষক ছিলেন। তিনি কলিকাতায় সরকারী কলেজেও শিক্ষকতা করেন। তিনি বাঁশখালীর চতুর্থ এম.এ ডিগ্রিধারী ব্যক্তিত্ব।

২২

জমিদার সাঁচী লোচন বহদ্দার

মোগল আমলের দক্ষিণ চট্টগ্রামের জমিদার সাঁচী লোচন বহদ্দার রাতা মৌজায় বসবাস করতেন।

২৩

মোক্তার আহমদ

বাঁশখালীতে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খোর্দ্দ মোজাফফরাবাদ গ্রাম নিবাসী মরহুম মোক্তার আহমদ তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর প্রধান ছিলেন। তিনি একজন প্রাক্তন সংসদ ছিলেন।  

২৪

মালেকুজ্জামান চৌধুরী

সাধনপুর নিবাসী মালেকুজ্জামান চৌধুরী একজন শিক্ষানুরাগী ছিলেন।